হেতম পুরের মাঠ গল্প। ভুতের ভয়ানক গল্প পরলেয় গা শিউরে উঠে।





হেতমপুরের মাঠের ঠিক মাঝখানে রোজ ভোরবেলায় আমি মর্নং ওয়াক করতে যায়। আমি সেই দিন একায় মাঠে

যে খানে 4:30 এই সময় কিছু লোক কমশে কম থাকে কিন্তু আজকে কেমন ফাকা এটা আমাকে একটু ভাবাল কিন্তু আমি নিজেকে একটু বড়ো ভাবলাম  কারণ  আমি  সবার থাকে  আগে  উঠে  ছি। কিন্তু তখন থেকে আমার  মনে   হচ্ছে যে কেউ আমার পিছনে আছে  পথমে আওয়াজটা কম ছিল। আমি যতটা  এগিয়ে  যাচ্ছি আওয়াজ টা ততই বারছে আমি হঠাৎ থেমে গেলাম আমি নিজে থাকে থামিনি কেউ যেন আমাকে ধরে রখেছে। তার হাত দুটি পুরোপুরি পুড়ে গিয়েছে আমার ভয়ে  হৃদপিণ্ড যেন বেড়িয়ে আসবে মনে হচ্ছে। এমন সময়  আমার ঘুম ভেগে  গেল পরে বুঝতে পারলাম যে পুরো টাই  আমার সপ্ন ছিল। ঘড়ি দিকে তাকিয়ে দেখি যে 9:30 বেজে গেছে  10 টা বাজতে  30 মনিট বাকি তারা তারি Rady হয়ে কাজে জেতে হবে। আমাদের বাংলি দের কাজ  আর কাজ  এই নিয়ে জীবন। হ‍্য তো আমার  ব‍্যাপারে তো আপনাদের কিছু বলাই  হলোনা আমি একটি  মধ্যেবত্তি বাড়ির  ছেলে  এটি তো সবাই  হয় আমি জানি। আমার graduation পুরো করার পর কাজের  সন্ধানে কলকাতায় এলাম কিছু দিন বাদেয় কাজের  একটি  offere এল  এবং তাতে আমি join দিলাম। ভালো  ই চলছিল নিজের জন্য ভালো  flat কিনলাম বাবা ও মা কে মাইনের কিছু টাকা  গ্রামে পাঠা তাম হঠাৎ খবর  এল বাবার  অনেক বড়ো অশুক ধরা পরেছে।  দাক্তার বলেছে operation  না করলে বাবা কে বাচানো যাবে না। এই কত দিন হল আমি কাজে ধুকেছি এখন টাকা চাইলে আমাকে হয়তো  কাজের থেকে বার করে দেবে। এই  কথা  ভাব ছিলাম হৎাট একটি  গোমটা পরা লোক আমার  সামনে  এসে  বলে  যে তোমার  বাবা  অশুুথ না হ‍্যে আপনি কী করে জানলেন সেই লোকটি- আমি জানি তোমার  অনেক  টাকা লাকবেক।       আমি অচেনা লোকের কাছে  টাকা  নিয় না আমি  উঠে পরলাম   লোকটা- কাজ  টা শোনে যাও একটি  box চুড়ি  করতে  হবে  সব কিছু  এই  ব‍্যাগের ভিতরে আছে  আমি অই খান  থেকে চলে  এলাম।        to be continued     



                              






Post a Comment

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post